রক্তের রঙে মাতাল হওয়ার মতো ফটোশুট!

এনোর এই লিঞ্জারি ফটোশুট দেখে আমার চোখ জুড়িয়ে গেল! ক্রিমসন রঙের লিঞ্জারি আর ‘ব্লাড ড্রপলেট’ ডিজাইন এক কথায় চমৎকার।

শ্যাডো আর লাইটের খেলা

ফটোগ্রাফার যেভাবে শ্যাডো আর হাইলাইট নিয়ে খেলেছেন, তা দেখে মনে হচ্ছে জুনিচিরো তানিজাকির ‘In Praise of Shadows’-এর কথা।

আপনাদের মতামত?

এই ফটোশুটটি কি আপনাকে মুগ্ধ করেছে নাকি বিব্রত করেছে? কমেন্টে জানান!

আলিসের ফটোশুটে কি আসলেই শিল্প নাকি কিছু অন্য কিছু?

আলিস অ্যালিসের ডেবিউ ফটোশুট দেখে প্রথমে মনে হলো এটা নিশ্চয়ই কোনও আর্টিস্টিক মাস্টারপিস! কিন্তু যখন দেখলাম কিভাবে সেমি-শিয়ার পর্দা দিয়ে অ্যানাটমিকাল ডিটেইলগুলোকে সাং রাজবংশের ল্যান্ডস্কেপের মতো গ্রেডিয়েন্টে পরিণত করা হয়েছে, তখন বুঝলাম এটা শুধু একটা ছবি না, একটা পুরো ফিলোসফি!

নেগেটিভ স্পেস নাকি মাইন্ড গেম?

ফ্রেম #27 তে যে আউট-অফ-ফোকাস পারসিমমন গাছের ডালটা আছে, সেটা কি আসলে ফটোগ্রাফারের চালাকি? যেখানে সাধারণ ইরোটিক ফটোগ্রাফিতে ক্লিভেজ থাকার কথা, সেখানে ৪০% জায়গা জুড়ে একটা গাছের ডাল! এইটাই বলে দেয় কিভাবে আলিস পুরুষ দৃষ্টিকে ঠকাচ্ছে।

রঙের খেলা নাকি মনস্তত্ত্ব?

স্কুল ব্লাউজ থেকে ভিন্টেজ লিঞ্জারি পর্যন্ত সবকিছুর রঙই যেন জাপানি দুধ চা (#FFF5E6) থেকে ম্লান চেরি ব্লসম (#E89B93) পর্যন্ত একটা ক্রোমাটিক আর্ক তৈরি করেছে। এমনকি ‘প্রভোকেটিভ’ শটগুলোর মধ্যেও রঙের টেম্পারেচার ব্যবহার করে ইরোটিসিজমকে মিউট করে দেওয়া হয়েছে!

কেমন লাগলো আপনাদের? কমেন্টে জানান!

এই লাল পোশাক দেখে চোখ ফেরানো যায় না!

কারিনার পার্ল রিভার ডেল্টা ফটোশুট সিরিজটি দেখে আমি মুগ্ধ। এই ক্রিমসন ড্রেসটি শুধু একটি পোশাক নয়, এটি একটি শিল্পকর্ম!

পূর্ব ও পশ্চিমের মেলবন্ধন ফটোগ্রাফির টেকনিক্যাল দিকগুলোও অসাধারণ। শহরের ব্যাকড্রপে তার পোজগুলি এক কথায় চমৎকার!

আপনাদের কী মনে হয়? এই লুকটি কি আপনার হৃদয় কেড়েছে নাকি? কমেন্টে জানান!