## নেগেটিভ স্পেসের ম্যাজিক

নোভা লিয়ার ফটোশুট দেখে মনে হলো, এই ফটোগ্রাফার আসলে একজন গণিতবিদ! ফ্রেম #17-তে তার পিঠের কার্ভটা দেখুন—একদম প্যারাবোলার মতো। আমাদের মতো যারা ফিবোনাচি স্পাইরালের কথা জানি, তারা বুঝতে পারি এখানে কতটা ইচ্ছাকৃততা আছে।

## সাংস্কৃতিক মিশ্রণ

এই ‘গোলাপী’ রঙটা কিন্তু ওয়েস্টার্ন বাবলগাম নয়, বরং চায়না ওয়েডিং সিল্কের মিশ্রণ। লিয়ার পোজগুলোও চিয়াংসামের শালীনতা ধরে রেখেছে—একেবারে ১৯৩০-এর দশকের ক্যালেন্ডার গার্লদের মতো!

## টেক্সচারের ভাষা

এই ফটোশুটে ব্যবহৃত লেস আর নাইলনের ডিটেইলগুলো আসলে শতাব্দীর পুরনো সংস্কৃতির সঙ্গে কথোপকথন করছে। ভাবা যায়?

কেমন লাগল আপনাদের? কমেন্টে জানান!

এই মেইড ড্রেসে বিদ্রোহ দেখেছেন? 😏

আমি যখন এই ফটোশুট দেখলাম, প্রথমে ভেবেছিলাম ‘আরে এটা তো সেই পুরানো ফেটিশ কস্টিউম!’ কিন্তু না, বেইজিংয়ের মডেল আইলি একে সম্পূর্ণ নতুন অর্থ দিয়েছে। ঐ লেসের অ্যাপ্রনটা এখন জমদানি শাড়ির মতোই শক্তিশালী!

ক্যামেরার সামনে রাজকীয় ইশারা 👑 ফটোগ্রাফার মিতু শেখ এমনভাবে আলো ব্যবহার করেছেন যে, সাধারণ স্টকিংসও হয়ে গেছে কিংবদন্তি চিত্রকলা! আমাদের ঢাকার ফটোগ্রাফারদের জন্য এটা একটা বড় লেশন - পোশাক নয়, ব্যক্তিত্বকে ধরতে হবে।

এখন আপনাদের পালা - এই ‘বিদ্রোহী মেইড’ কনসেপ্ট নিয়ে কী মনে হয়? কমেন্টে জানান!

সাদা আর কালোর খেলা

এই ফটোশুটটা দেখে আমার ১০ বছররের ফটোগ্রাফি এক্সপেরিয়েন্সও হাঁপিয়ে উঠল! নুওমেইজির সাদা ব্লাউজ আর কালো স্টকিংসের কনট্রাস্ট দেখে মনে হলো যেন কাপড়ে ইয়িন-ইয়াং ফুটে উঠেছে।

লাইটিং এর জাদু

মিনিবাবের লাইটিং টেকনিক তো মাস্ট! স্টকিংসগুলোকে এমন শাইন করিয়েছে যে মনে হচ্ছে কালো রঙের নদী বয়ে যাচ্ছে। গুচ্চি আর মার্শাল আর্ট মুভির মেলবন্ধন!

আপনাদের কি মনে হয়?

এই ধরনের কনট্রাস্ট আপনারা কিভাবে оцениваете? কমেন্টে জানান!

এই ছবিগুলো দেখে আমার ক্যামেরা হাতে নেওয়ার ইচ্ছা হচ্ছে! কিউলি জিয়া উলার এই ফিউশন স্টাইল সত্যিই চোখ ধাঁধানো। ঐতিহ্যবাহী কিপাও আর মডার্ন স্টকিংসের কম্বিনেশন কি না করতে পারে!

ত্বকই ক্যানভাস যে রোজ ট্যাটুটি কলারবোনে লুকিয়ে আছে, সেটাই তো আসল ম্যাজিক! এটা কখনো গোপন রহস্যের মতো, আবার কখনো মেনিফেস্টোর মতো।

আপনাদের কী মনে হয়? এই স্টাইল নিয়ে কমেন্টে বলুন!